
স্বপন সাংবাদিকদের জানান, গত বছরের ১৫ জানুয়ারী পারিবারিকভাবে সাথীকে বিয়ে করেন তিনি। বিয়ের দু’মাস পর ধার-দেনা করে মালোশিয়া চলে যান। তার ছয় মাস পর স্ত্রীর অনুরোধে মালয়েশিয়া থেকে দেশে এসে শুনেন তিনিসহ মা ও ভাইকে আসামী করে আদালতে নারী নির্যাতন মামলা করেছেন সাথী।
সেই মামলায় স্বপন আদালতে আত্মসমর্পণ করলে এক মাস ২৮ দিন কারাভোগ করে জামিনে বের হয়েছেন। এদিকে সাথী তালাকপ্রাপ্ত না হয়েও এক যুবকের হাত ধরে বৃহস্পতিবার রাতে তিন ভরি স্বর্ণ ও নগদ তিন লক্ষ টাকা নিয়ে পালিয়ে যায়। অনেক খোঁজাখুজি ও শ্বশুর-শাশুড়ির কাছ থেকে সহযোগীতা না পেয়ে স্বপন বাদী হয়ে থানায় ও আদালতে অভিযোগ দায়ের করেন।
অভিযুক্ত সাথীর সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করে না পেয়ে তার মা শাহীনুর বেগম বলেন, আমার জামাতা স্বপন খারাপ প্রকৃতির মানুষ। তাকে বিদেশ যাওয়ার সময় দুই লাখ ২০ হাজার টাকা সহ বিভিন্ন সময় স্বর্ণ দেওয়া হয়। সে আমাদের সাথে চরম দূর্ব্যবহার করায় তার বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করা হয়েছে। সাথী কোথায় আছে তা বলতে পারবো না।
স্থানীয় কাউন্সিলর মো. নোমান বলেন, স্বপন ও সাথীর পরিবার একই গ্রামের বাসিন্দা। আদালতে তাদের পারিবারিক বিষয় নিয়ে মামলা চলেছে। এই ব্যাপারে কোন বক্তব্য দিতে পারবো না।
No comments:
Post a Comment
ধন্যবাদ.....