স্বাগতম স্বপনীল ভুবনে: July 2013

About

Wellcome To Visit My Website..Thank You..!

Thursday, 18 July 2013

জেনে নিন আরো কিছু তথ্য

এছাড়াও কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ টিপস :ক। আপনার কম্পিউটার এর স্পিড বাড়াতে আপনার রেম খালি করে রাখার চেষ্টা করবেনখ। হার্ড ডিস্ক এ অপরিচিত কোনো সফটয়ার  রাখবেন নাগ। এন্টিভাইরাস আপডেট রাখুন ৩ দিন পর পরঘ। হার্ড ডিস্ক এর সকল ড্রাইভ স্ক্যান  করে ভাইরাস ক্লিন করুন প্রতি সপ্তাহে  অন্তত ১দিনঙ। পেন ড্রাইভ স্ক্যান না করে ওপেন করবেন না  এবং  ডাবল ক্লিক দেয়া থেকে বিরত  থাকবেনচ। প্রতিদিন কাজ শেষে অতিরিক্ত সকল ফাইল মুছে ফেলুনছ। ভার্চুয়াল মেমরি বাড়িয়ে রাখুন আপনার মেমরির দিগুনস্টার্ট মেনুতে গিয়ে রান এ গিয়ে ১টি ১টি করে লিখুন আর এন্টার দিনPrefetch, Temp, %Temp%, Recent, Cookiesতারপর সব ফাইল ডিলিট  করুন  

  1. gpedit.msc>
  2. msconfig>কম্পিউটার স্টার্টাপ অপশন এডিট করতে
  3. dxdiag> কম্পিউটার এর কনফিগারেশন দেখতে
  4. regedit>কম্পিউটার এর রেজিস্ট্রি এডিটর দেখতে
  5. mmc>কম্পিউটার মেনেজমেন্ট কনসোল  দেখতে


এডমিনিসট্রেটর পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে সমাধান !!!

আসসালামু  আলাইকুম । সবাই কেমন আছেন? আশা করি আল্লাহর রহমতে ভালোই আছেন ।  ভালো থাকাটাই  সবসময়ের প্রত্যাশা  । আমি আইমান । জব এর পাশাপাশি ডেফোডিল এ সিএসই পড়ছি, জব এবং স্টাডি ২টা একসাথে করি বলে নিয়মিত টিউন করার সুযোগ পাইনা । তবু ছুটির দিন কিংবা অবসরে সময় করে চেষ্টা করি টিউন করতে । ইতিপূর্বে আমি কম্পিউটার এর ট্রাবলসুটিং বিষয়ে ৪ পর্বের ধারাবাহিক নিয়ে আলোচনা করেছি ।  "কম্পিউটার স্লো মনে হচ্ছে?  এখনি ফাস্ট করে  নিন কয়েকটি উপায়ে" শিরোনামে পর্যায়ক্রমে টিউনটি চলমান থাকবে । এডভান্স এসইও সম্পর্কে আমার প্রচন্ড আগ্রহ, বিজ্ঞ ভাইয়াদের কাছ থেকে এ বিষয়ে সহযোগিতা আশা করছি  মূল কথায় আসি, আপনার কম্পিউটারের এডমিনিসট্রেটর পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে কি করবেন, এখনকি আবার কম্পিউটার এ নতুন করে উইন্ডোজ দিবেন? তাহলে হারাতে হবে জরুরী ডাটা, হয়তোবা আপনার ডেস্কটপেই  রয়ে গেছে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ফাইল । থাকতে পারে সি ড্রাইভ এ মূল্যবান ফাইল, সি ড্রাইভ ফরমেট দিয়ে উইন্ডোজ সেটাপ দিলে আপনার কম্পিউটার ঠিক হবে ঠিকই কিন্তু হারাতে হবে অনেক জরুরী  ডাটা । এখন উচিত এমনভাবে কম্পিউটারটি  তৈরী করা, যেন পাসওয়ার্ড উদ্ধার হয়, জরুরী ফাইল এবং গুরুত্বপূর্ণ ডাটাও রক্ষা করা সম্ভব হয় । কিংবা পাসওয়ার্ড উদ্ধার করতে না পারলেও পাসওয়ার্ড রিমুভ করার পথ খুঁজে বের করা।  চলুন কাজটা শুরু করি । কম্পিউটার অন করে DEL অথবা F2 প্রেস করে বায়োস এ ঢুকুন।  বায়োস সেটিং এ গিয়ে ফার্স্ট বুট ডিভাইস সিডি/ডিভিডি  রম সিলেক্ট করুন। আপনার কম্পিউটার এ অপারেটিং সিস্টেম যেটা দেয়া আছে, সেটার সিডি আপনার সিডি / ডিভিডি রম এ ঢুকান ।  সিডি/ডিভিডি  থেকে বুট হওয়ার  পর অপারেটিং সিস্টেম সেটাপ এর কাজ শুরু হবে । আপনাকে নতুন করে অপারেটিং সিস্টেম সেটাপ না দিয়ে R প্রেস করার মাধ্যমে রিপেয়ার দিতে হবে । এজন্য উইন্ডোজ সেটাপ দেয়ার দ্বিতীয় পর্যায়ে আপনাকে রিপেয়ার অপশনটি সিলেক্ট  করে নিতে হবে । অপারেটিং সিস্টেম সেটাপ এর ধাপ গুলো স্টেপ বাই স্টেপ ফলো করুন । ধাপ গুলো দেখলেই আপনি বুঝতে পারবেন To Repair Your Computer Press R আসলেই তখন R চাপতে হবে । মনে রাখবেন আপনার কম্পিউটারের সি ড্রাইভ ফরমেট দিতে যাবেননা তাহলে পুরো উদ্দেশ্যটাই বৃথা হয়ে যাবে, পাসওয়ার্ড উদ্ধার কিংবা রিমুভ করার চেষ্টা বিফলে যাবে। অপারেটিং সিস্টেম সেটাপ এর সিস্টেম অনেকেই জানেন, তাই সকল ধাপগুলো এখানে বিস্তারিত দেখানো হয়নি । শুধু অপারেটিং সিস্টেম সেটাপ শুরু করার প্রথমেই ২য় ধাপ এ R প্রেস করে রিপেয়ার সেটাপ রান করাতে হবে। মনে রাখতে হবে অপারেটিং সিস্টেম সেটাপ শুরু করার ২য় ধাপ, ১ম ধাপেও রিপেয়ার এর অপশন থাকে, তবে সেটি রিকভারি কনসোল, এটিতে এন্টার দিয়ে পরবর্তী ধাপ এ গেলেই রিপেয়ার এর আরেকটি অপশন পাবেন । খেয়াল রাখতে হবে অবশ্যই ১ম ধাপ পার হয়ে ২য় ধাপ এর রিপেয়ার অপশন এর মাধ্যমে রিপেয়ার সেটাপ রান করাতে হবে। R প্রেস  করে রিপেয়ার সেটাপ রান করলে ধাপে ধাপে কাজগুলো সম্পন্ন হতে থাকবে । এবার ফাইল কপি হওয়ার সময়  অর্থাত রিপেয়ার সেটাপ রান হওয়ার ঠিক ১০ মিনিট পর আপনার কিবোর্ড থেকে Shift+F10 প্রেস করুন। কমান্ড প্রম্পট ডায়লগ বক্স আসবে।  
 এখানে একটি কমান্ড লিখতে হবে ।  C : \> nusrmgr.cpl এই কমান্ডটি লিখে এন্টার দিন । 
  আপনার কম্পিউটার এর কন্ট্রোল পানেল এর  ইউজার একাউন্ট ডায়লগ বক্স ওপেন হয়ে যাবে । 

USB ক্যাবলের মাধ্যমে নোকিয়া ফোনের ভুলে যাওয়া Security Code দেখে নিন।

আস্-সালামু আলাইকুম। আশা করি আল্লাহর রহমতে সবাই ভালো আছেন। আজ আমি এই গুরত্বপূর্ণ বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করব। আশা করছি সবাই উপকৃত হবেন।
আমরা অনেকেই নোকিয়া ফোন ব্যবহার করে থাকি। অনেক ক্ষেত্রে নিরাপত্তার কারনে সিকিউরিটি কোডের প্রয়োজন হয়। নোকিয়া তে ডিফল্ডভাবে ১২৩৪৫ সিকিউরিটি কোড দেয়া থাকে। যা আমরা অনেকেই জানি। সুতরাং প্রয়োজন হয় সিকিউরিটি কোডটি পরিবর্তন করার।
আমরা যারা এই অপশনস্ টা ব্যাবহার করে থাকি, তারা প্রত্যেকেই সিকিউরিটি কোডটি পরিবর্তন করি। কিন্তু বেশ কিছু দিন পর আমরা সেই সিকিউরিটি কোডটি সহজেই ভুলে যাই। তারপর থেকে শুরু হয় সমস্যার। কোডটি রিসেট করতে অথবা ফ্লাস দিতে যেতে হয় বিভিন্ন মোবাইল সার্ভিসিং পয়েন্টে। গুনতে হয় ৫০-৩০০ টাকা বা তারও বেশী।
অথচ, কোন টাকা ছাড়াই আপনার পার্সোনাল কম্পিউটারে একটি সফট্ওয়্যার এর মাধ্যমে আপনি সহজেই এই সমস্যাটির সমাধান করতে পারেন। প্রয়োজন শুধু মাত্র একটি সচল নোকিয়া ক্যাবল।
আসুন দেখে নেই কিভাবে আপনি উক্ত কাজটি পুরোপুরি সম্পন্ন করবেন:-
প্রথমে আপনি নিচের লিংক থেকে [ANT]-Simple সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে নিন।
ডাউনলোড [ANT]-Simple
আপনার কম্পিউটারে যদি Pc Suite ইনস্টল থাকে, তাহলে Pc Suite এর প্রোগ্রামটি কে Exit করে দিন, এমনকি Taskbar থেকেও।
[ANT]-Simple সফটওয়্যারটি ডাউনলোড শেষ হলে এটাকে Extract করে নিন।
এবং Simple.exe ফাইলটি run করান।
এবার Usb ক্যাবল দিয়ে আপনার মোবাইল কে কম্পিউটারের সাথে যুক্ত করুন। মোবাইলে কানেকশন টাইপ কিন্তু Pc Suite মোডে রাখতে ভুলবেন না যেন।
যাইহোক, উক্ত প্রোগ্রামের Main ট্যাব থেকে নিচের Check এ ক্লিক করুন। তারপর আপনার IMEI number and model সম্পর্কে তথ্য সেখানে দেখতে পাবেন।
যদি না দেখতে পান তাহলে বুঝতে হবে আপনার ফোনটি সঠিকভাবে পিসিতে কানেক্ট পায়নি। অন্য কোন Usb Port এ লাগিয়ে কানেক্ট করুন।
তারপর নিচের চিত্র অনুযায়ী Normal সিলেক্ট করে Get এ ক্লিক করুন।
এবার Service ট্যাবে ক্লিক করুন। এবং সেখান থেকে User code এর Get এ ক্লিক করুন ঠিক নিচের চিত্রটির মত করে।
তারপর আপনি অপর অংশে আপনার ভূলে যাওয়া সিকিউরিটি কোডটি দেখতে পাবেন।
আশা করছি বিষয়টি বুঝাতে পেরেছি।
পরবর্তী কোন এক পোষ্টে Usb এর সাহায্যে কিভাবে আপনার ফোনকে ফ্লাস করবেন সে বিষয়ে আলোচনা করা হবে।
কোন সমস্যা হলে কমেন্টের মাধ্যমে আমাকে জানাতে ভুলবেন না যেন। এছাড়াও আপনি নিচের ফেসবুকের নতুন পেজটিতে Like দিয়ে এমন অনেক গুরত্বপূর্ণ তথ্য আপনার ফেসবুকে পেতে পারেন। পেজটিকে শেয়ার করার জন্য সবার প্রতি অনুরোধ রইল।

Tuesday, 16 July 2013

পিসি থেকেই Google Play store থেকে ডাউনলোড দিন

আমি আজকে যে সফটওয়্যার নিয়ে এসেছি তাতে আশা করি এন্ড্রয়েড ফোন ব্যাবহারকারীরা উপকৃত হবেন ।
এই সফটওয়্যার এর মাধ্যমে আপনার পিসিতে Google Play store  থেকে  সফটওয়্যার, গেমস, ভিডিও নামাতে পারবেন ।এবং তা আপনার ফোনে ট্রান্সফার করতে পারবেন ।এতে আপনার আর ফোনে নেট খরচ হবে না :)
আরও অনেক কিছু করতে পারবেন এই সফটওয়্যার দিয়ে ।তা ডাউনলোড করলে বুঝতে পারবেন । সফটওয়্যার টির নাম Mobogenie।
1 (2)
আশা করি ভালো লাগবে।

আমার পেনড্রাইভ এ তো ইচ্ছা করেও ভাইরাস ঢুকাতে পারি না , আপনার টাও আমার মত করতে চান ?

পেনড্রাইভ বা মেমোরিকার্ড দিয়ে আমরা সাধারণত আমাদের বিভিন্ন প্রয়োজনীয় ডাটা আদান-প্রদান করে থাকি। আর এটি করতে গিয়েই ঘটে বিপত্তি! কখন যে আমাদের সাধের পেনড্রাইভে ভাইরাস ঢুকে যায়, আমরা বুঝতেই পারি না।
এই ভাইরাসের হাত থেকে মুক্তি পাবার জন্য আমরা সাধারণত অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করে থাকি। এর পাশাপাশি অটোরান ভাইরাস দূর করার জন্য USB Disk Security, Autorun Remover ইত্যাদি বিভিন্ন বাহারি সফটওয়্যারও অনেকেই ব্যবহার করে থাকে। অনেকক্ষেত্রেই এত সফটওয়্যার ব্যবহার করা সময়সাধ্য এবং বিরক্তিকর ব্যপার!!
যদি মাত্র ১ টি ক্লিক করেই আজীবণের জন্য এতসব ঝামেলা থেকে মুক্তি পাওয়া যেত, তাহলে কেমন হত???? শুনতেই খুব ভাল লাগছে তাইনা?? তাহলে ভাবুন বাস্তবে এমনটি হলে কতই না সুবিধা হত!!
পান্ডা এন্টিভাইরাসের নাম হয়ত অনেকেই শুনে থাকবেন। তারা একটি সফটওয়্যার বানিয়েছে এবং সেটির নাম দিয়েছে- Panda USB Vaccine. এটি সেটাপ করার পর একটি ক্লিক করলেই পেনড্রাইভ অথবা মেমোরিকার্ড Vaccinate হয়ে যাবে অর্থাৎ আপনার ফ্লাশড্রাইভে টিকা দেয়া হয়ে যাবে!! যাতে করে অটোরান ভাইরাসকে আপনি আর জোড় করেও ঢুকাতে পারবেন না।!!
আসলে এটি আপনার ফ্লাশড্রাইভে একটি Autorun.inf ফাইল তৈরী করবে। যা কোন অটোরান ভাইরাস ডিলেট করে আপনার পেনড্রাইভে ঢুকতে পারবে না। এমনকি রিপ্লেস বা রিনেম করাও সম্ভব নয়!! ফাইলটি আপনার ফ্লাশড্রাইভে হিডেন অবস্থায় থাকবে এবং আপনার পেনড্রাইভের "অটোরানের টিকা" হিসাবে কাজ করবে!! এছাড়া এটি দিয়ে মাত্র ১ ক্লিক করে  আপনার কম্পিউটারের সকল
 ফ্লাশডাইভের অটোরান করা বন্ধ করতে পারবেন!! যার ফলে কোন ফ্লাশড্রাইভ ঢুকানোর সাথে সাথে আর ভাইরাস আপনার পিসিতে ঢুকতে পারবে না!!
এটি একটি ফ্রি সফটওয়্যার, তাই সিরিয়ালের ঝামেলা নাই। টিকা দেয়ার পর সফটওয়্যারটি রিমুভ করে দিতে পারেন।
সবচাইতে বড় কথা এত কাজের একটি সফটওয়্যার এর সাইজ মাত্র ৮০০ কিলোবাইট!!
তাহলে আর দেরি না করে নিচের মত করে ব্যবহার করা শুরু করে দিনঃ-
১. প্রথমেই এখান থেকে Panda USB Vaccine ডাউনলোড করে এক্সট্রাক্ট করে নিন। (৮০০ কিলোবাইট)
২. এবার সাধারণ নিয়মে সবকিছু ডিফল্টে রেখে সেটাপ করুন।
৩. আপনার পেনড্রাইভ/ মেমোরিকার্ড ইউএসবি পোর্টে প্রবেশ করান এবং  সফটওয়্যারটি চালু করুন ।
৪.  সেখানে Select an USB Drive এ আপনার ফ্লাশড্রাইভটি দেখতে পাবেন। তার পাশেই দেখুন- Vaccinate USB নামে একটি বাটন আছে, সেটিতে ক্লিক করুন।
৫. ব্যাস কাজ শেয!! আপনার পেনড্রাইভকে টিকা দেয়া হয়ে গেছে। এবার নিচের ছবির মত দেখুন আপনার ফ্লাশড্রাইভের পাশে ব্রাকেটে Vaccinated লেখা আছে। যার মানে কাজ শেয!!
৬. এবার আপনি যদি আপনার কম্পিউটারের সকল ড্রাইভের অটরান ডিসেবল করে দিতে চান, তাহলে নিচের ছবির মত Vaccinate Computer বাটনে ক্লিক করুন। তাহলেই কাজ হয়ে যাবে।
৭. কম্পিউটার Vaccinated হয়ে গেলে  ইচ্ছা করলে সফটওয়্যারটি রিমুভ করে দিতে পারেন।
এবার টেস্ট করার জন্য নিজে নিজে একটি অটোরান ফাইল বানিয়ে আপনার পেনড্রাইভে সেন্ড করে দেখুনতো সেটি পেনড্রাইভে ঢুকাতে পারেন কিন?? ঢুকাতে পারলে জানাবেন কিন্তু!! হি হি !!!!
যারা অটোরান বানাতে পারেন না, তারা এখান থেকে আমার বানানোটা ডাউনলোড করে নিন (মাত্র ১KB)।
সব ফাইলের লিংক এখানে দেওয়া হল ।
Vaccinate USB :   

Wednesday, 10 July 2013

কম্পিউটার সমাচার, ( Power Supply Unit )

শতকরা ৯৫ ভাগ ব্যাবহারকারী এই জিনিসটাকে অবহেলা করেন। অনেকে তো জানেন ই না এটা কোথায় থাকে অথবা এটার কাজ কি, এটা এত গুরুত্বপূর্ণ কেন। কি, জানেন নাকি?????????????????????? জানতে চাইলে নিচে দেখতে থাকুন। পাওয়ার সাপ্লাই নিয়ে আপনার সমস্ত ভুল ধারনা আজ পরিবর্তিত হয়ে যাবে।


আশা করি মহান আল্লাহ এর রহমতে ভাল আছেন। আমার ওজন বেড়ে গেছে। আসলে কুরবানিতে ওজন না বাড়লে কুরবানিটা তো জমেই না। তবে ভাইবেন না, কাল থেকে জিমে যাচ্ছি। এইবার সালমান বডি বানিয়েই ছাড়বো ইনশাল্লাহ।
আপনি বহুত মালপানি খরচ করে একটা দামি কম্পিউটার কিনলেন। কিন্তু পাওয়ার সাপ্লাই নিলেন সাধারন মানের। ” কেল্লা ফতে ” আমাকে একটা ১৫০ টাকার স্ট্যাম্প দেন। ১০০% টাকা ফেরত গ্যারান্টি দিয়ে বলবো ওয়াররেনটি শেষ হবার আগেই আপনার কম্পিউটার এর যে কোন একটা কিছু নষ্ট হবেই। আপনি তা যত ভালই বা যত দাম দিয়ে কিনেন না কেন। আর তখন আপনি বোকার মত বিবেচনা না করেই বলবেন ” শালার পুতে জিঞ্জিরার ২ নাম্বার মাল দিসে, আজকা তর একদিন কি আমার যে কয়দিন লাগে ” । তাহলে আশা করি পাওয়ার সাপ্লাই এর গুরুত্বটা বুঝতে পারছেন।
পাওয়ার সাপ্লাই ইউনিট কম্পিউটার এ সকল যন্ত্রাংশের মধ্যে বিদ্যুৎ প্রবাহ
নিশ্চিত করে। এ প্রবাহ তারের সাহায্যে মাদারবোর্ডে বিদ্যুৎ প্রবাহের জন্য সংযোগ দেয়া হয় যা মাদারবোর্ডের মাধ্যমে সকল জায়গায় প্রবাহিত হয়। আর হার্ডড্রাইভ, ডিভিভি রম এ আলাদাভাবে এই সংযোগ দেয়া হয়। আমরা সকলে বাজারের সাধারন মানের ১৬০০-২০০০ টাকা দামের কেসিং ব্যাবহার করি। এতে লেখা থাকে ৩৫০-৪০০ ওয়াট পাওয়ার সাপ্লাই। কিন্তু সব বাটপারি। এরা মাত্র ২০০-২৫০ ওয়াট পাওয়ার সরবরাহ করতে পারে। কারন টা জানতে ইচ্ছা করছে কি? কারন হচ্ছে ভালমানের একটি ৩৫০-৪০০ ওয়াটের পাওয়ার সাপ্লাই এর দাম ২৫০০-৩০০০ টাকা। তাহলে বুঝেন, ওইসব পাওয়ার সাপ্লাই এর গায়ে যা লেখা থাকে তা দেয়া থাকে না কেন। আমি ধরে নেই আপনি Core 2 Duo প্রসেসসর, মাঝারি মানের মাদারবোর্ড, ২ গিগাবাইট র‍্যাম, ৫০০ গিগাবাইট হার্ডড্রাইভ, ব্যাবহার করেন। তাহলে আপনাকে কমপক্ষে ৩৫০ ওয়াটের পাওয়ার সাপ্লাই ব্যাবহার করতেই হবে। কিন্তু আপনি

আপনার কম্পিউটার লক এবং আনলক করুন পেনড্রাইভ দিয়ে

সবাই সাধারনত কম্পিউটার লক করে পাসওয়ার্ড দিয়ে। তবে তা যদি হ্যাক হয়ে যায় তাহলে আপার পিসি সহজেই খুলে ফেলতে পারবে। তাউ একটা পরিপূরক ব্যাবস্থা রাখা উচিত। আর সেটা হতে পারে আপনার পেন ড্রাইভ।
আপনি পেন ড্রাইভ দিয়ে আপনার কম্পিউটার লক এবং আনলক করতে পারবেন। অনেকটা গোয়েন্দা স্টাইলে। যখন কম্পিউটার চালু করবেন, তখন পেন ড্রাইভ ঢুকালে কম্পিউটার অন হবে, নতুবা হবেনা। কেউ যদি আপনার পেন ড্রাইভ ছারা আপনার কম্পিউটার অন করে তাহলে Access Denied দেখাবে।
তাহলে আসুন দেখে নেয়া যাক কিভাবে এটা করা যাবে।
প্রথম ধাপ : আপনাকে প্রথমে  pradetor নামের নিচের সফটওয়ারটি ডাউনলোড করতে হবে
২য় ধাপ : Predator  সফটওয়ার টা চালু করুন। চালু করার পর আপনার পেনড্রাইভ টি ইউএসবি পোর্টে ঢোকান। আপনার পেনড্রাইভের ডাটার কোনো ক্ষতি হবেনা। তাই নিশ্চিন্তে আপনার ব্যাবহৃত পেনড্রাইভ দিতে পারেন।
আপনি যখন পেন ড্রাইভ ঢোকাবেন তখন একটা দায়ালগ বক্স আসবে। এখানে আপনাকে পাসোয়ার্ড সেট করতে বলবে। OK ক্লিক করুন
৩য় ধাপ : এখন preference এ কিছু সেটিংস সেট করে নিন। প্রথমে new password এ একটা নতুন পাসওয়ার্ড দিন। কারন যদি আপনি আপনার পেন ড্রাইভ হারিয়ে ফেলেন, তাহলে এই পাসওয়ার্ড এর সাহাজ্যে আপনি আপনার পিসি খুলতে পারবেন।
এবার সর্বশেষে Flash Drive অপশনে আপনার ঢোকানে ড্রাইভ টির লেটার সিলেক্ট করে দিন। দিয়ে Create Key এ ক্লিক করুন।
predatorprefs 610x547 আপনার কম্পিউটার লক এবং আনলক করুন পেনড্রাইভ দিয়ে
৪র্থ ধাপ : উপরে create key এ ক্লিক করার পর Predator বন্ধ হয়ে যাবে। পুনরায় চালু করুন ডেস্কটপে টাস্কবারে predator  আইকোনে ক্লিক করুন। কয়েক সেকেন্ড পর predator আইকোন টি সবুজ রঙের হবে। এটার মানে হলন predator এখন আক্টিভ আছে।
প্রতি ৩০ সেকেন্ড পর পর predator চেক করবে যে আপনার পেনড্রাইভ লাগানো আছে কিনা। যদি লাগানো না থাকে তাহলে আপনার পিসি আবার লক হয়ে যাবে।
আপনি যদি Predator pause করতে চান তাহলে pause monitoring এ ক্লিক করুন। কেউ যদি আপনার পিসি লক অবস্থায় চালু করতে যায়, তাহলে আপনি তার লগ ও দেখতে পাবেন। Predator এর লগ সেকশনে।
Pages (18)Previous 12345678 Next

Subscribe Us

back-to-top

Most Popular